একটি মেয়ে একটি ছেলেকে পাগলের মত ভালবাসে… ভালোই চলছিল তাদের দিন কাল…
১ বছর পর মেয়েটা খেয়াল করল ছেলেটা তাকে আর আগের মত ভালবাসে না…
তাকে avoid করে চলে… একটা সময় ছেলেটা মেয়েটার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো…
মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার নতুন গার্লফ্রেন্ড হয়েছে…
১ বছর পর মেয়েটা খেয়াল করল ছেলেটা তাকে আর আগের মত ভালবাসে না…
তাকে avoid করে চলে… একটা সময় ছেলেটা মেয়েটার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো…
মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার নতুন গার্লফ্রেন্ড হয়েছে…
মেয়েটা এই বিষয় নিয়ে ছেলেটিকে প্রশ্ন করতেই সে বলে অতীত ভুলে যাও…
মেয়েটা বেইমান বলে কাঁদতে কাঁদতে ফিরে এলো …
সে কিছুতেই ছেলেটিকে ক্ষমা করতে পারলো না…
মেয়েটা বেইমান বলে কাঁদতে কাঁদতে ফিরে এলো …
সে কিছুতেই ছেলেটিকে ক্ষমা করতে পারলো না…
এই ঘটনার ৬মাস পরে মেয়েটার কাছে ছেলেটার মৃত্যু সংবাদ এলো
ছেলেটা মারা যাবার আগে মেয়েটার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল…
ছেলেটা মারা যাবার আগে মেয়েটার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল…
ছেলেটার এক বন্ধু এসে মেয়েটাকে টা দিয়ে গেলো…
মেয়েটা রাগে চিঠি টা ফেলে রাখলো
রাতে ছেলেটার কথা খুব মনে পড়ছিল
মেয়েটা রাগে চিঠি টা ফেলে রাখলো
রাতে ছেলেটার কথা খুব মনে পড়ছিল
সে চিঠিটা খুলে পরতে শুরু করলো
বিধাতার করুন পরিহাসে আমরা এক হতে পারলাম না
যেদিন আমি জানলাম আমি আর ৬ মাস বাঁচব সেদিন থেকে বুকে পাথর চেপে তোমার সাথে অভিনয় শুরু করলাম… ভেবেছি তুমি আমাকে ভুল বুঝে দূরে সরে যাবে…
তাই তোমার থেকে দূরে থেকেছি… যখন তুমি এটা পড়বে আমি তোমার থেকে অনেক দূরে থাকবো…
যেদিন আমি জানলাম আমি আর ৬ মাস বাঁচব সেদিন থেকে বুকে পাথর চেপে তোমার সাথে অভিনয় শুরু করলাম… ভেবেছি তুমি আমাকে ভুল বুঝে দূরে সরে যাবে…
তাই তোমার থেকে দূরে থেকেছি… যখন তুমি এটা পড়বে আমি তোমার থেকে অনেক দূরে থাকবো…
আমার কারনে তোমার চোখে আমি অশ্রু দেখতে পারবো না…
তাই তোমার সাথে এমন করেছি… আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো…
তাই তোমার সাথে এমন করেছি… আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো…
মেয়েটির সাথে ছেলেটির
সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর। ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার
দিয়েছিল। ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা
থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি
মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা। হঠাৎ
কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে
হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে
যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই
শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে
করে বললো“ঠিক আছে” পরদিন সন্ধ্যা... আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি
হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো
দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড়
করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো। রাত ১ টা...
ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে
তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে
ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে
স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই
ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে। ঐশ্বর্যের ভেতরে থেকে
যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাবতে ভাবতেই
ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন
সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে। কঠোর পরিশ্রম আর
নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর
লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে
হাজির হতে। আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই
দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা
ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি। এয়ারপোর্ - ট রোড,রাত ৮টায়
ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে। গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের
রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা
হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা। ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে
জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির
বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা
একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে
নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি
কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে। কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স। ছেলেটিকে
দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে তারা বলে,
“ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে
চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে
পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো। ডাক্তার - ওর মৃত্যুর দিন ঠিক
করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে
না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে
গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে” এর পর তারা
কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু
আছে। ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে
লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল
না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার
টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”। চিঠির একদম শেষ প্রান্তে
লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
মেয়েটির সাথে ছেলেটির
সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর। ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার
দিয়েছিল। ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা
থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি
মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা। হঠাৎ
কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে
হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে
যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই
শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে
করে বললো“ঠিক আছে” পরদিন সন্ধ্যা... আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি
হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো
দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড়
করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো। রাত ১ টা...
ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে
তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে
ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে
স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই
ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে। ঐশ্বর্যের ভেতরে থেকে
যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাবতে ভাবতেই
ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন
সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে। কঠোর পরিশ্রম আর
নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর
লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে
হাজির হতে। আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই
দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা
ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি। এয়ারপোর্ - ট রোড,রাত ৮টায়
ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে। গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের
রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা
হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা। ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে
জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির
বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা
একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে
নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি
কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে। কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স। ছেলেটিকে
দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে তারা বলে,
“ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে
চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে
পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো। ডাক্তার - ওর মৃত্যুর দিন ঠিক
করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে
না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে
গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে” এর পর তারা
কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু
আছে। ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে
লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল
না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার
টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”। চিঠির একদম শেষ প্রান্তে
লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
মেয়েটির সাথে ছেলেটির
সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর। ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার
দিয়েছিল। ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা
থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি
মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা। হঠাৎ
কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে
হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে
যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই
শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে
করে বললো“ঠিক আছে” পরদিন সন্ধ্যা... আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি
হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো
দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড়
করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো। রাত ১ টা...
ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে
তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে
ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে
স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই
ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে। ঐশ্বর্যের ভেতরে থেকে
যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাবতে ভাবতেই
ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন
সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে। কঠোর পরিশ্রম আর
নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর
লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে
হাজির হতে। আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই
দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা
ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি। এয়ারপোর্ - ট রোড,রাত ৮টায়
ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে। গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের
রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা
হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা। ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে
জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির
বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা
একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে
নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি
কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে। কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স। ছেলেটিকে
দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে তারা বলে,
“ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে
চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে
পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো। ডাক্তার - ওর মৃত্যুর দিন ঠিক
করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে
না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে
গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে” এর পর তারা
কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু
আছে। ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে
লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল
না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার
টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”। চিঠির একদম শেষ প্রান্তে
লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
মেয়েটির সাথে ছেলেটির
সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর। ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার
দিয়েছিল। ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা
থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি
মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা। হঠাৎ
কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে
হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে
যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই
শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে
করে বললো“ঠিক আছে” পরদিন সন্ধ্যা... আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি
হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো
দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড়
করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো। রাত ১ টা...
ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে
তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে
ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে
স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই
ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে। ঐশ্বর্যের ভেতরে থেকে
যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাবতে ভাবতেই
ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন
সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে। কঠোর পরিশ্রম আর
নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর
লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে
হাজির হতে। আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই
দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা
ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি। এয়ারপোর্ - ট রোড,রাত ৮টায়
ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে। গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের
রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা
হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা। ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে
জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির
বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা
একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে
নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি
কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে। কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স। ছেলেটিকে
দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে তারা বলে,
“ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে
চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে
পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো। ডাক্তার - ওর মৃত্যুর দিন ঠিক
করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে
না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে
গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে” এর পর তারা
কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু
আছে। ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে
লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল
না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার
টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”। চিঠির একদম শেষ প্রান্তে
লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
Cheap Offers: http://bit.ly/gadgets_cheap
No comments:
Post a Comment